বিশ্বায়নের যুগে বিভিন্ন দেশে আমদানি শুল্ক হার ক্রমান্বয়ে হ্রাস করা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও আমদানি শুল্কহার হ্রাস পাচ্ছে। ফলশ্রুতিতে আমদানি শুল্ক আরোপের মাধ্যমে স্থানীয় শিল্পকে সংরক্ষণের সুযোগ ক্রমান্বয়ে কমে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা বৃদ্ধি অত্যাবশ্যক। তবে অনেক দেশই তার নিজস্ব শিল্পের প্রসার ঘটানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরণের ভর্তুকি প্রদান করে থাকে যা বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করলে বাংলাদেশের স্থানীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। এ ধরণের অসম প্রতিযোগিতা হতে স্থানীয় শিল্পকে রক্ষার উদ্দেশ্যে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার Agreement on Subsidies and Countervailing duties-এর আলোকে বাংলাদেশ সরকার Customs Act-এর প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনয়ন পূর্বক বহিঃশুল্ক (ভর্তুকিপ্রাপ্ত পণ্য সনাক্তকরণ, শুল্কায়ন ও ভর্তুকি বিরোধী শুল্ক এবং স্বার্থহানি নিরূপণ) বিধিমালা, ১৯৯৬ (সংলাগ-১) প্রণয়ন করেছে। উক্ত বিধি অনুযায়ী স্থানীয় শিল্পের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সরকার স্থানীয় শিল্পকে ভর্তুকি প্রাপ্ত আমদানি পণ্যের হাত থেকে রক্ষার জন্য কাউন্টারভেইলিং শুল্ক আরোপ করতে পারে।
কাউন্টারভেইলিং সম্পর্কে যদি আপনি আরো বিস্তারিত জানতে চান তবে নিম্নলিখিত দলিল ডাউনলোড করুন ।
নং |
নাম |
ডাউনলোড |
১ |
কাউন্টারভেইলিং ব্রোশিউর |
|
২ |
কাউন্টারভেইলিং মেজার্স বিষয়ক নির্দেশিকা |
|
৩ |
কাউন্টারভেইলিং অ্যাপ্লিকেশন ফরম |