Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ মার্চ ২০২৪

বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন

 বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ফরেন ট্রেড ডিভিশনের ২৮-০৭-১৯৭৩ তারিখের রেজুল্যুশন নং-ADMN-IE-20/73/636 এর বলে একটি সম্পূর্ণ সরকারী দপ্তর হিসেবে ট্যারিফ কমিশন প্রতিষ্ঠা লাভ করে। পরবর্তীতে দেশীয় শিল্পের স্বার্থ সংরক্ষণ, মান-উন্নয়ন এবং সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সরকারকে যথাযথ পরামর্শ প্রদানের জন্য  ১৯৯২ সনের ৪৩নং আইনের মাধ্যমে একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা হিসাবে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন গঠন করা হয়।

 

বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন আন্তর্জাতিক , দ্বি-পাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পর্কে আলোচনা এবং বাস্তবায়নে সরকারকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিয়ে থাকে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিওটিও)’র শর্তাবলীর আলোকে  কমিশন স্থানীয় শিল্প রক্ষা, উন্নয়ন এবং সম্প্রসারণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে আসছে। এছাড়া, বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশী পণ্যের শুল্কমুক্ত  প্রবেশাধিকার ও অবাধে মানব সম্পদ প্রবেশাধিকারের লক্ষ্যে কর্মপন্থা প্রণয়নে কমিশন সরকারকে  সহায়তা প্রদান করে থাকে।

 

বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের প্রধান কাজ দেশীয় শিল্পের স্বার্থ সংরক্ষণ। বিভিন্ন পণ্যের আমদানি ও উৎপাদন পর্যায়ে শুল্কহার হ্রাস বৃদ্ধি সংক্রান্ত বিষয়ে যৌক্তিকতাসহ সরকারকে যথাযথ পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে কমিশন দায়িত্ব পালন করে থাকে। শিল্প প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পণ্যের উৎপাদন খরচ, কাঁচামালের আমদানি ব্যয়, সম্পূর্ণায়িত পণ্যের আমদানি ব্যয়, জনবল, উৎপাদন ক্ষমতা, মূল্য সংযোজন, উৎপাদিত পণ্যের গুনগতমান ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে কমিশন সুপারিশ প্রণয়ন করে। তথ্য বিশ্লেষণের কাজে কমিশন কতগুলি অর্থনৈতিক নির্দেশক [যেমন: ইফেকটিভ রেইট অব প্রটেকশন (ই.আর.পি), ডমেষ্টিক রির্সোস কস্ট (ডি.আর.সি) ইত্যাদি] ব্যবহার করে থাকে। এছাড়া, বাজার অর্থনীতি, অর্থনৈতিক পরিবেশ, দ্বি-পাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ও শুল্ক চুক্তি বিবেচনায় এনে কমিশন সুপারিশ প্রদান করে থাকে। প্রয়োজনে কমিশন গণশুনাণির আয়োজন করে থাকে। এছাড়া, মন্ত্রণালয়ের চাহিদা অনুযায়ী বাজারের  তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে কমিশনের ‘মনিটরিং সেল’ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন প্রেরণ করে থাকে।

 

 Control of Essential Commodities Act, 1956 (Act 1 of 1956) section-3  প্রদত্ত ক্ষমতাবলে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ ২০১১ এর ধারা ২০ অনুযায়ী বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের "মনিটরিং সেল" বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। এ আদেশের আওতায় চিনি ও ভোজ্যতেল প্রাথমিকভাবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। পরবর্তীতে ১৫ জুলাই ২০১২ তারিখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এর আদেশে পিঁয়াজ, রসুন, মশুর ডাল, ছোলা, সকল ধরণের মশলা এবং খাবার লবণ অত্যাবশ্যকীয় পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সে মোতাবেক এ সকল পণ্যেরও আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় মূল্য পর্যালোচনা করে মতামত প্রণয়ন করে প্রেরণ করা হয়।

 

কমিশন দ্বি-পাক্ষিক, আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি(SAPTA, SAFTA, BIMSTEC, APTA, D-8, TPS-OIC, GSTP) এবং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (GATT & Other issues; TRIPS, TRIMS, Dispute Settlement, Regional Integration, Trade Policy Reviw Mechanism (TPRM), GATS ইত্যাদি)ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংক্রান্ত অন্যান্য (UNCTAD, UNDP, ITC, G-77)বিষয়ে সরকারকে প্রয়োজনীয় সুপারিশ, কৌশলপত্র, অবস্থানপত্র,অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (Preferential Trade Agreements (PTA)  ও মুক্ত বাণিজ্য এলাকা চুক্তি (Free Trade Area Agreements (FTA)-এর সম্ভাবনা যাচাইপূর্বক সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রণয়ন ও প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে থাকে।


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon